image: Bangladesh Police
✍পুলিশের দুঃখ-কষ্ট বছরের পর বছর ধরে গুমরে কাঁদছে। অব্যাহত বৈষম্য, চরম অবহেলা, মানসিক নিপীড়ন, অব্যক্ত কষ্ট আর যন্ত্রণার অদৃশ্য শৃঙ্খলে আটকে আছে পুলিশের জীবন।
তাদের দিন কাটে রাস্তায় রাস্তায়, রাত কাটে নির্দেশের অপেক্ষায়।চাকরিতে যোগদানের পর থেকেই পারিবারিক ও সামাজিক জীবনযাত্রা, যথেচ্ছ চলাচল, আরামের ঘুম সবই হারিয়ে যায়।
অধিকাংশ পুলিশ সদস্যকে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত ডিউটি করতে হয়। তাদের অবকাশ যাপনের কোনো ব্যবস্থা নেই। একটানা কাজ করতে গিয়ে অনেকের জীবনীশক্তি ক্ষয়ে যায়, রোগবালাই হয়ে ওঠে নিত্যসঙ্গী।
সরকারি অন্যান্য সার্ভিসের কর্মচারীরা যখন ছুটিতে পরিবার-পরিজন নিয়ে আনন্দ করেন তখনো পুলিশকে রাস্তায় দাঁড়িয়েই দায়িত্ব পালন করতে হয়। হরতালের সময় পুরো অফিসপাড়ায় যখন ছুটির আমেজ, তখন রায়ট গিয়ার পরে পুলিশকে থাকতে হয় মিছিলের সঙ্গে সঙ্গে। বোমা-গুলির শব্দে সবাই যখন জান-মাল রক্ষায় পালাতে ব্যস্ত, তখনও পুলিশকে ছুটে যেতে হয় বোমা-গুলির চরম ঝুঁকির স্থানে।
পুলিশের ঘুমানোর যেমন নির্দিষ্ট সময় নেই, তেমনি আদৌ ঘুমানোর সুযোগ মিলবে কি না তারও নেই নিশ্চয়তা। কয়েক মিনিটে সারতে হয় প্রাকৃতিক কাজ ও প্রাতঃরাশ, এর পরই ছুটতে হয় কর্তব্য পালনে।🤗
কনস্টেবল থেকে শুরু করে ইন্সপেক্টর পর্যন্ত প্রায় অভিন্ন রুটিন বজায় থাকে।
তারপরও আপনারা পুলিশকে ঘৃনা করেন। তাদের কে একবার বুঝার চেষ্টা করেন না। আরে তারাই তো আমাদের আসল Hero.....
Bangladesh
✍পুলিশের দুঃখ-কষ্ট বছরের পর বছর ধরে গুমরে কাঁদছে। অব্যাহত বৈষম্য, চরম অবহেলা, মানসিক নিপীড়ন, অব্যক্ত কষ্ট আর যন্ত্রণার অদৃশ্য শৃঙ্খলে আটকে আছে পুলিশের জীবন।
তাদের দিন কাটে রাস্তায় রাস্তায়, রাত কাটে নির্দেশের অপেক্ষায়।চাকরিতে যোগদানের পর থেকেই পারিবারিক ও সামাজিক জীবনযাত্রা, যথেচ্ছ চলাচল, আরামের ঘুম সবই হারিয়ে যায়।
অধিকাংশ পুলিশ সদস্যকে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত ডিউটি করতে হয়। তাদের অবকাশ যাপনের কোনো ব্যবস্থা নেই। একটানা কাজ করতে গিয়ে অনেকের জীবনীশক্তি ক্ষয়ে যায়, রোগবালাই হয়ে ওঠে নিত্যসঙ্গী।
সরকারি অন্যান্য সার্ভিসের কর্মচারীরা যখন ছুটিতে পরিবার-পরিজন নিয়ে আনন্দ করেন তখনো পুলিশকে রাস্তায় দাঁড়িয়েই দায়িত্ব পালন করতে হয়। হরতালের সময় পুরো অফিসপাড়ায় যখন ছুটির আমেজ, তখন রায়ট গিয়ার পরে পুলিশকে থাকতে হয় মিছিলের সঙ্গে সঙ্গে। বোমা-গুলির শব্দে সবাই যখন জান-মাল রক্ষায় পালাতে ব্যস্ত, তখনও পুলিশকে ছুটে যেতে হয় বোমা-গুলির চরম ঝুঁকির স্থানে।
পুলিশের ঘুমানোর যেমন নির্দিষ্ট সময় নেই, তেমনি আদৌ ঘুমানোর সুযোগ মিলবে কি না তারও নেই নিশ্চয়তা। কয়েক মিনিটে সারতে হয় প্রাকৃতিক কাজ ও প্রাতঃরাশ, এর পরই ছুটতে হয় কর্তব্য পালনে।🤗
কনস্টেবল থেকে শুরু করে ইন্সপেক্টর পর্যন্ত প্রায় অভিন্ন রুটিন বজায় থাকে।
তারপরও আপনারা পুলিশকে ঘৃনা করেন। তাদের কে একবার বুঝার চেষ্টা করেন না। আরে তারাই তো আমাদের আসল Hero.....
Bangladesh
Comentarios: