image
১৮৯১সালের২৯শে জুলাই প্রয়াত হন তিনি।
লোকটি কে জানেন?
ছবিটির বেশ কয়েকটি ব্যাপার লক্ষ্যনীয়।
তার মাথার টিকিটি দেয়ালের সঙ্গে বাঁধা।
চেয়ারের হেলান দেয়ার অংশটি ভাঙ্গা।
তার টেবিলে অতিরিক্ত বইয়ের স্তুপ নেই।
দরজা বন্ধ।
আমাদের বর্তমান প্রজন্ম খেলতে খেলতে পড়ে। টিভি দেখতে দেখতে পড়ে। খেতে খেতে পড়ে। পড়া লেখায় জ্ঞান অর্জনের বিষয়টা এখন আর নেই। এটা নেহাত টাইম পাস। পড়ার জন্যই পড়া। তাই পরীক্ষার আগে আমাদের প্রজন্ম পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকে। টাকা দিয়ে প্রশ্ন কেনে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে নকল করে। শিক্ষা ব্যবস্থাও এখন মনগড়া !!
▪️তিনি অতিরিক্ত বই টেবিলে রাখেননি কারণ তিনি চাননা যেটা পড়ছেন সেখান থেকে তার মনোযোগ অন্যদিকে ছুটে যাক।
তিনি একান্ত মনোনিবেশ সহকারে পড়ছেন। তার ব্যাপারে জনশ্রুতি আছে যে, তিনি এক বই দুইবার পড়তেন না।
▪️তিনি টিকিটি বেঁধে রেখেছেন কারন এটা হাওয়ার দুলুনীতে পড়ার মনোযোগ নষ্ট করে। আর ঝিমুনি আসলে এটাতে টান লেগে ঝিমুনি ছুটে যাবে।
▪️তিনি চেয়ারের হেলান দেয়ার অংশটা ভেঙ্গে ফেলেছেন কারন এতে হেলান দিলে তাকে আলস্য ঘিরে ধরবে।
▪️তিনি অতিরিক্ত বই টেবিলে রাখেননি কারণ তিনি চাননা যেটা পড়ছেন সেখান থেকে তার মনোযোগ অ?ন্যদিকে ছুটে যাক।
আমাদের বর্তমান প্রজন্ম খেলতে খেলতে পড়ে। টিভি দেখতে দেখতে পড়ে। খেতে খেতে পড়ে। পড়া লেখায় জ্ঞান অর্জনের বিষয়টা এখন আর নেই। এটা নেহাত টাইম পাস। পড়ার জন্যই পড়া। তাই পরীক্ষার আগে আমাদের প্রজন্ম পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকে। টাকা দিয়ে প্রশ্ন কেনে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে নকল করে। শিক্ষা ব্যবস্থাও এখন মনগড়া !!
যাই হোক,ছবির মানুষটি আর কেউ নয়। প্রবাদপ্রতিম পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। তার লেখা বর্ণপরিচয় বই পড়েই আমরা অক্ষর চিনতে শিখেছি...
সংগ্রহীত
১৮৯১সালের২৯শে জুলাই প্রয়াত হন তিনি।
লোকটি কে জানেন?
ছবিটির বেশ কয়েকটি ব্যাপার লক্ষ্যনীয়।
তার মাথার টিকিটি দেয়ালের সঙ্গে বাঁধা।
চেয়ারের হেলান দেয়ার অংশটি ভাঙ্গা।
তার টেবিলে অতিরিক্ত বইয়ের স্তুপ নেই।
দরজা বন্ধ।
আমাদের বর্তমান প্রজন্ম খেলতে খেলতে পড়ে। টিভি দেখতে দেখতে পড়ে। খেতে খেতে পড়ে। পড়া লেখায় জ্ঞান অর্জনের বিষয়টা এখন আর নেই। এটা নেহাত টাইম পাস। পড়ার জন্যই পড়া। তাই পরীক্ষার আগে আমাদের প্রজন্ম পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকে। টাকা দিয়ে প্রশ্ন কেনে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে নকল করে। শিক্ষা ব্যবস্থাও এখন মনগড়া !!
▪️তিনি অতিরিক্ত বই টেবিলে রাখেননি কারণ তিনি চাননা যেটা পড়ছেন সেখান থেকে তার মনোযোগ অন্যদিকে ছুটে যাক।
তিনি একান্ত মনোনিবেশ সহকারে পড়ছেন। তার ব্যাপারে জনশ্রুতি আছে যে, তিনি এক বই দুইবার পড়তেন না।
▪️তিনি টিকিটি বেঁধে রেখেছেন কারন এটা হাওয়ার দুলুনীতে পড়ার মনোযোগ নষ্ট করে। আর ঝিমুনি আসলে এটাতে টান লেগে ঝিমুনি ছুটে যাবে।
▪️তিনি চেয়ারের হেলান দেয়ার অংশটা ভেঙ্গে ফেলেছেন কারন এতে হেলান দিলে তাকে আলস্য ঘিরে ধরবে।
▪️তিনি অতিরিক্ত বই টেবিলে রাখেননি কারণ তিনি চাননা যেটা পড়ছেন সেখান থেকে তার মনোযোগ অ?ন্যদিকে ছুটে যাক।
আমাদের বর্তমান প্রজন্ম খেলতে খেলতে পড়ে। টিভি দেখতে দেখতে পড়ে। খেতে খেতে পড়ে। পড়া লেখায় জ্ঞান অর্জনের বিষয়টা এখন আর নেই। এটা নেহাত টাইম পাস। পড়ার জন্যই পড়া। তাই পরীক্ষার আগে আমাদের প্রজন্ম পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকে। টাকা দিয়ে প্রশ্ন কেনে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে নকল করে। শিক্ষা ব্যবস্থাও এখন মনগড়া !!
যাই হোক,ছবির মানুষটি আর কেউ নয়। প্রবাদপ্রতিম পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। তার লেখা বর্ণপরিচয় বই পড়েই আমরা অক্ষর চিনতে শিখেছি...
সংগ্রহীত
Comentarios: